চারটি পা, তবে দুটি পায়ের ওপর ভর দিয়েই সাধারণত চলে। বিশাল শরীর নিয়ে ওড়ার জন্য পিঠে আছে বিস্তৃত ডানা। বলা হচ্ছে ড্রাগনের কথা। হলিউড ও চীনা চলচ্চিত্রের কল্যাণ্যে অনেকেই প্রাগৈতিহাসিক এই কাল্পনিক প্রাণীর সঙ্গে পরিচিত। তবে ড্রাগনের সঙ্গে মিল আছে এমন একটি প্রাণী বাস্তবেই পাওয়া যায়। আকৃতিতে বেশ ছোট হওযায় একে বলা হয় ‘বাচ্চা ড্রাগন’।
‘বাচ্চা ড্রাগনে’র প্রকৃত নাম ওলম। মধ্য ইউরোপের দেশ স্লোভানিয়ায় মাটির তলায় গভীর কূপের মধ্যে এমন ওলমের দেখা পাওয়া যায়, যার সঙ্গে কল্পনার ড্রাগনের বেশ মিল। আর গুহার মধ্যে দেখা যায় সাদা স্বচ্ছ ডিম। পঞ্চদশ শতাব্দীতে একেই ড্রাগনের ডিম বলা হতো।
ওলমের কিছু বৈশিষ্ট্য একে প্রাগৈতিহাসিক কাল্পনির প্রাণী ড্রাগনের সঙ্গে মেলাতে দেয়। কোনো কোনো ওলম শতবর্ষ পর্যন্ত বাঁচতে পারে। আর খাবার ছাড়াই বাঁচতে পারে দীর্ঘদিন। এরা নিজেদের প্রচণ্ড ঘ্রাণ ও শ্রবণশক্তি ব্যবহার করে শিকার করে। জীববিদদের ধারণা, এই প্রাণীর মধ্যে বৈদ্যুতিক ও চৌম্বকক্ষেত্র বোঝার ক্ষমতাও আছে।
বাচ্চা ড্রাগন ওলম ও কল্পনার ড্রাগনের ওলমের পার্থক্য অবশ্য কম নয়। বাচ্চা ড্রাগনের শরীর আকৃতিতে বেশ ছোট। এর কোনো ডানা নেই।
জীববিজ্ঞানীরা বলেন, একটি স্ত্রী ওলম ১৫ বছর বয়সের পর প্রতি ছয় বছর অন্তর ডিম দেয়। একবারে ৩০ থেকে ৬০টি ডিম দেয় তারা। তবে অনেক সময় কোনো ওলম নিজের ডিমই খেয়ে ফেলে।
স্লোভেনিয়ার জীববিজ্ঞানী সাসো ওয়েল্ডত বলেন, প্রাণীগুলো প্রথম দেখে তিনি লাফিয়ে উঠেছিলেন। গর্তে গবেষণা করা বিজ্ঞানীদের জন্য এমন আবিষ্কার বেশ গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে তিনি গভীর কূপে বেশ কিছু বাচ্চা ড্রাগনের ডিম আশা করছেন।
‘বাচ্চা ড্রাগনে’র প্রকৃত নাম ওলম। মধ্য ইউরোপের দেশ স্লোভানিয়ায় মাটির তলায় গভীর কূপের মধ্যে এমন ওলমের দেখা পাওয়া যায়, যার সঙ্গে কল্পনার ড্রাগনের বেশ মিল। আর গুহার মধ্যে দেখা যায় সাদা স্বচ্ছ ডিম। পঞ্চদশ শতাব্দীতে একেই ড্রাগনের ডিম বলা হতো।
ওলমের কিছু বৈশিষ্ট্য একে প্রাগৈতিহাসিক কাল্পনির প্রাণী ড্রাগনের সঙ্গে মেলাতে দেয়। কোনো কোনো ওলম শতবর্ষ পর্যন্ত বাঁচতে পারে। আর খাবার ছাড়াই বাঁচতে পারে দীর্ঘদিন। এরা নিজেদের প্রচণ্ড ঘ্রাণ ও শ্রবণশক্তি ব্যবহার করে শিকার করে। জীববিদদের ধারণা, এই প্রাণীর মধ্যে বৈদ্যুতিক ও চৌম্বকক্ষেত্র বোঝার ক্ষমতাও আছে।
বাচ্চা ড্রাগন ওলম ও কল্পনার ড্রাগনের ওলমের পার্থক্য অবশ্য কম নয়। বাচ্চা ড্রাগনের শরীর আকৃতিতে বেশ ছোট। এর কোনো ডানা নেই।
জীববিজ্ঞানীরা বলেন, একটি স্ত্রী ওলম ১৫ বছর বয়সের পর প্রতি ছয় বছর অন্তর ডিম দেয়। একবারে ৩০ থেকে ৬০টি ডিম দেয় তারা। তবে অনেক সময় কোনো ওলম নিজের ডিমই খেয়ে ফেলে।
স্লোভেনিয়ার জীববিজ্ঞানী সাসো ওয়েল্ডত বলেন, প্রাণীগুলো প্রথম দেখে তিনি লাফিয়ে উঠেছিলেন। গর্তে গবেষণা করা বিজ্ঞানীদের জন্য এমন আবিষ্কার বেশ গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে তিনি গভীর কূপে বেশ কিছু বাচ্চা ড্রাগনের ডিম আশা করছেন।